সরাইলে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩০

গতকাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে গ্রামে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার শাহজাদাপুর গ্রামের বাবুল সিকদার ও ইউপি সদস্য আবদুল হকের (৫০) পক্ষের লোকজনের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এই সংঘর্ষ চলাকালে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।
পুলিশ ও গ্রামবাসী সূত্র জানায়, শাহজাদাপুর গ্রামের আবদুল হক ও বাবুল সিকদারের পক্ষের লোকজনের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কয়েকবার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। সর্বশেষ মঙ্গলবার বিকেলে আবদুল হকের পক্ষের জালাল মিয়ার জমির পুঁইশাক বাবুল সিকদারের পক্ষের সিরাজ আলীর গরু খেয়ে ফেলে। এর জের ধরে সন্ধ্যায় উভয় পক্ষের লোকজন দা, বল্লম, ইটপাটকেল ও লাঠিসোঁটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। প্রায় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৩০ জন আহত হন। পরে পুলিশ লাঠিপেটা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এই ঘটনায় আহতদের মধ্যে রবিউল সিকদারকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া বাবুল সিকদার, কামরুজ্জামান, তানিয়া বেগম, রব জামান ও রুবেল মিয়াকে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যদের বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। সংঘর্ষ চলাকালে প্রতিপক্ষের লোকজন বাবুল সিকদারের বসতবাড়িটি ভাঙচুর করেছে।
সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলী আরশাদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এ ব্যাপারে উভয় পক্ষ থেকেই থানায় অভিযোগ করা হয়েছে।

 

গতকাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে গ্রামে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার শাহজাদাপুর গ্রামের বাবুল সিকদার ও ইউপি সদস্য আবদুল হকের (৫০) পক্ষের লোকজনের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।এই সংঘর্ষ চলাকালে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।
পুলিশ ও গ্রামবাসী সূত্র জানায়, শাহজাদাপুর গ্রামের আবদুল হক ও বাবুল সিকদারের পক্ষের লোকজনের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কয়েকবার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। সর্বশেষ মঙ্গলবার বিকেলে আবদুল হকের পক্ষের জালাল মিয়ার জমির পুঁইশাক বাবুল সিকদারের পক্ষের সিরাজ আলীর গরু খেয়ে ফেলে। এর জের ধরে সন্ধ্যায় উভয় পক্ষের লোকজন দা, বল্লম, ইটপাটকেল ও লাঠিসোঁটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। প্রায় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৩০ জন আহত হন। পরে পুলিশ লাঠিপেটা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এই ঘটনায় আহতদের মধ্যে রবিউল সিকদারকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া বাবুল সিকদার, কামরুজ্জামান, তানিয়া বেগম, রব জামান ও রুবেল মিয়াকে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যদের বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। সংঘর্ষ চলাকালে প্রতিপক্ষের লোকজন বাবুল সিকদারের বসতবাড়িটি ভাঙচুর করেছে।
সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলী আরশাদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এ ব্যাপারে উভয় পক্ষ থেকেই থানায় অভিযোগ করা হয়েছে।

 

গ্রামে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার শাহজাদাপুর গ্রামের বাবুল সিকদার ও ইউপি সদস্য আবদুল হকের (৫০) পক্ষের লোকজনের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।এই সংঘর্ষ চলাকালে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।
পুলিশ ও গ্রামবাসী সূত্র জানায়, শাহজাদাপুর গ্রামের আবদুল হক ও বাবুল সিকদারের পক্ষের লোকজনের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কয়েকবার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। সর্বশেষ মঙ্গলবার বিকেলে আবদুল হকের পক্ষের জালাল মিয়ার জমির পুঁইশাক বাবুল সিকদারের পক্ষের সিরাজ আলীর গরু খেয়ে ফেলে। এর জের ধরে সন্ধ্যায় উভয় পক্ষের লোকজন দা, বল্লম, ইটপাটকেল ও লাঠিসোঁটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। প্রায় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৩০ জন আহত হন। পরে পুলিশ লাঠিপেটা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এই ঘটনায় আহতদের মধ্যে রবিউল সিকদারকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া বাবুল সিকদার, কামরুজ্জামান, তানিয়া বেগম, রব জামান ও রুবেল মিয়াকে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যদের বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। সংঘর্ষ চলাকালে প্রতিপক্ষের লোকজন বাবুল সিকদারের বসতবাড়িটি ভাঙচুর করেছে।
সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলী আরশাদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এ ব্যাপারে উভয় পক্ষ থেকেই থানায় অভিযোগ করা হয়েছে।

 

Related Posts

About The Author

Add Comment